১। শতভাগ বিদ্যালয়ে শহীদ মিনার নির্মাণ
২। মায়েদের হাতের রান্না করা খাবারের মাধ্যমে শতভাগ বিদ্যালয়ে মিড ডে মিল চালুকরণ।
৩। মোবাইল ও ই-মনিটরিং|১। সততা স্টোর স্থাপন।
৪। মোবাইল মনিটরিং ব্যবস্থা ( ০৯.১৫ হতে ৪.৩০ পর্যমত্ম কোন শিক্ষকের মোবাইল বন্ধ পাওয়া গেলে ঐ শিক্ষককে অনুপস্থিত হিসাবে গণ্য হবে।)
৫। মিড-ডে মিল চালুর ব্যবস্থা ।
৬। স্কুল ইউনিফর্ম ও জুতা ১০০% নিশ্চিত করণ।
৭। প্রজাপতি/গাছের মতো বোর্ড তৈরী (শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল কাজ উপস্থাপনের জন্য)
৮। পাঠাগারের ব্যবস্থা করা।
৯। ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে বছর শেষে বার্ষিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ অংশগ্রহণের উপর পুরস্কার প্রদান। (UEO)
১০। সর্বোচ্চ নম্বরপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীকে পুরস্কার প্রদান।
১১। সর্বোচ্চ উপস্থিতির জন্য শিক্ষার্থীদের মাকে পুরস্কার প্রদান।
১২। হাতের লেখা বাংলা, ইংরেজি, গণিত বিষয়ে ০২টি করে ০৬টি খাতার ব্যবহার নিশ্চিত করণ।
১৩। প্রতিদিনের জন্য আলাদা ক্লাস ক্যাপ্টেন নির্বাচন করা।
১৪। শ্রেণি শিক্ষকগণঅবশ্যই নিজ নিজ ডায়েরিতে শ্রেণি পাঠের শিখনফল লিখবেন এবং পাঠদানের ক্ষেত্রে তা অনুসরন করবেন।
১৫। প্রধান শিক্ষকগণসহকারি শিক্ষকগণের ক্লাস পর্যবেক্ষণ করে ডায়েরীতে লিপিবদ্ধ করবেন।
১৬। ১ম, ২য় ও ৩য় শ্রেণিতে বাংলা রিডিং নিশ্চিতকরণ।
১৭। শ্রেণিরম্নটিন অনুযায়ী পাঠদান কার্যক্রম পরিচালনা ( কাব, ক্রীড়া, সংগীত ও চারম্ন-কারম্নকলা এবং শারীরিক শিক্ষাসহ)
১৮। টিফিন বক্সে বাড়ী থেকে খাবার নিয়ে এসে বিদ্যালয়ে টিফিন পিরিয়ডে খাওয়া।
১৯। লোকেটার বোর্ড স্থাপন।
২০। ফুলের বাগান/সবজির বাগার তৈরি।
২১। শিওরক্যাশের মাধ্যমে যারা টাকা পায়নি, এ সকল সুবিধাভোগীর নামের তালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের নিকট থেকে সংগ্রহ।
২২। প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ২টি করে মোবাইলে বিদ্যালয় মনিটরিং করা এবং ৩০ তারিখের মধ্যে রিপোর্ট দেওয়া।
২৩। প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে বিভিন্ন কমিটির মিটিং করে রিপোর্ট প্রদান করা।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস